/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
226
Warning: Attempt to read property "value" on null in
/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
226
link_
Warning: Undefined array key "zebra" in
/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
227
Warning: Attempt to read property "value" on null in
/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
227
">
|
১৩ বছরে শেরে বাংলা কৃষি |
দক্ষিণ এশিয়ার সর্বপ্রাচীন কৃষি শিক্ষার বিদ্যাপিঠ রাজধানীর শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) ১৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। ২০০১ সালের ১৫ জুলাই বাংলাদেশ এগ্রিকালচার ইনস্টিটিউট (বি এ আই) হতে পুর্ণাঙ্গ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রূপে যাত্রা শুরু করে।
১৯৩৮ সালের ১১ ডিসেম্বর তৎকালীন পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এ দেশে কৃষি শিক্ষার উন্নতি ও আধুনিকায়ন করার লক্ষে দি বেঙ্গল এগ্রিকালচার ইনস্টিটিউট নামে একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। পরবর্তী সময়ে এর নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান এগ্রিকালচার ইনস্টিটিউট। তখন দুর্ভিক্ষ পীড়িত |
|
Post Date: 2014-07-15 01:05:05
মানুষের অন্যদান, কৃষিশিক্ষা, কৃষি গবেষণা ও কৃষি সম্প্রসারণে এই ইনস্টিটিউটের গ্র্যাজুয়েটরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করলেও ১৯৬১ সালে ময়মনসিংহ পূর্ব পাকিস্তান এগ্রিকালচার ইনস্টিটিউটকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হয়।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর এর নাম রাখা হয় বাংলাদেশ এগ্রিকালচার ইনস্টিটিউট। অতঃপর ২০০১ সালের ১৫ জুলাই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পূর্ণাঙ্গ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রূপে শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
এভাবে পূর্ণাঙ্গ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে শেকৃবির ইতিহাস মাত্র তের বছরের হলেও উপমহাদেশের প্রাচীনতম কৃষি শিক্ষার প্রতিষ্ঠান হিসেবে এর ইতিহাস ৭৬ বছরের।
বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি অনুষদ, এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদ, এনিমাল সায়েন্স ও ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদ নামে তিনটি অনুষদ চালু রয়েছে।
বর্তমানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩০১৫ জন ছাত্রছাত্রী অধ্যায়নরত। এ পর্যন্ত ২১২২ জন স্নাতক এবং ১২৮৩ জন শিক্ষার্থী স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করে দেশ বিদেশে সাফল্যের সঙ্গে কৃষির উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট শিক্ষক সংখ্যা ২০৪, কর্মকর্তা ১৪৮ এবং কর্মচারী ৪৫৫। গবেষণার জন্য রয়েছে পাঁচটি খামার। বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে পাঁচটি আবাসিক হল রয়েছে যার মধ্যে তিনটি ছাত্রদের এবং দুইটি ছাত্রীদের।