/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
226
Warning: Attempt to read property "value" on null in
/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
226
link_
Warning: Undefined array key "zebra" in
/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
227
Warning: Attempt to read property "value" on null in
/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
227
">
প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন টিআইবির গবেষণা ও পলিসি বিভাগের পরিচালক মো. রফিক হাসান ও উপকর্মসূচি ব্যবস্থাপক নীনা শামসুন নাহার।
|
টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পদে পদে অবৈধ লেনদেন |
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের পাস করিয়ে দেওয়া পর্যন্ত পদে পদে অর্থের অবৈধ লেনদেন হয়। আজ সোমবার রাজধানীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই দাবি করা হয়েছে।
টিআইবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১২ সালের জুন থেকে ২০১৪ সালের মে পর্যন্ত সময়ে এ গবেষণাটি পরিচালিত হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে দৈবচয়নভিত্তিতে ২২ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
বাংলাদেশে বর্তমানে ৭৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে।
|
|
Post Date: 2014-06-30 02:05:05
গবেষণা প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন অনুমোদনের জন্য এক-তিন কোটি টাকা লেনদেন হয়। উপাচার্য, সহ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ অনুমোদনের জন্য লেনদেন হয় ৫০ হাজার থেকে দুই লাখ টাকা।
টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনসংক্রান্ত পরিদর্শনে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিষ্পত্তির জন্য ১০-৫০ হাজার, অনুষদ অনুমোদনের জন্য ১০-৩০ হাজার, বিভাগ অনুমোদনের জন্য ১০-২০ হাজার, পাঠ্যক্রম অনুমোদনের জন্য ৫-১০ হাজার টাকা লেনদেন হয়। ভুয়া সনদের জন্য ৫০ হাজার থেকে তিন লাখ, নিরীক্ষা করানোর জন্য ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা লেনদেন করতে হয়।
এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পাস করিয়ে দেওয়া ও নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য উপহার ছাড়াও নগদ অর্থের লেনদেন হয়।
অনুষ্ঠানে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তদের একাংশের মধ্যে এই অবৈধ লেনদেন হয়।
প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন টিআইবির গবেষণা ও পলিসি বিভাগের পরিচালক মো. রফিক হাসান ও উপকর্মসূচি ব্যবস্থাপক নীনা শামসুন নাহার।
সুত্রঃ প্রথম আলো